আমাদের সবার নিত্য দিনের সংগী ইন্টারনেট। আর উচ্চ গতিসম্পন্ন ইন্টারনেটের জন্য আমাদের সবার পছন্দ ওয়াইফাই। কিন্তু বর্তমানে আমাদের শরীরের নানান সমস্যা সৃষ্টির পিছনে আনেক বড় ভুমিকা পালন করছে এই ওয়াইফাই। বিভিন্ন গবেষনায় বেরিয়ে এসেছে এই চাঞ্চ্যলকর তথ্য। ওয়াইফাই তরঙ্গরর আছে কিছু মারাত্মক পার্শপ্রতিক্রিয়া। যাদের দিনের বেশিরভাগ সময়ে নানা প্রয়োজনীয় কাজ এ ওয়াইফাই এর সংস্পর্ষে থাকতে হয় তাদের বেশিরভাগি ভুগছেন নিদ্রাহিনতায়। তাছাড়াও দিনের করমব্যাস্ত সমই গুলতে যেখানে একজন মানুষের প্রানবন্ত থাকার কথা, সেইখানে অনেকেরই এনার্জি লেভেল লো থাকছে অতিমাত্রাই এই তরঙ্গ এর সংস্পরশে থাকার কারনে।
এইদিকে সুইডিশ বিজ্ঞানিরাদিয়েছেন আরও ভয়াবহ তথ্য, এক্তি নিদিষ্ট সময় পর ওয়াইফাই তরঙ্গ মস্তিস্কের সাভাবিক কাজে বিঘ্ন ঘটায় যার ফলে মনসংজগের অভাব দেখা দেয় ছোট বড় সবার মধ্যে। কোষের শাভাবিক ব্রিদ্ধিতেও বাধা হয়ে দারায় ক্রমাগত ওয়াইফাই বিকিরন। বরতমানে ছোট বড় সবারই হার্ট এর নানা সমসসা দেখা দিচ্ছে জায়ার মদ্ধে একটি বড় অংশ আক্রান্ত হচ্ছে ওয়াইফাই এর কারনে
এছারাও মাথাব্যথা, পুরুষদের ক্ষেত্রে প্রজনন অক্ষমতা সহ গর্ভবতী মহিলা ও শিশুরা মারাত্তক সাস্থ্য ঝুকিতে আছে একই কারনে। এই সমসসা রোধে বিজ্ঞানী দেররপরামর্শ, ্যতটা পারা যাই ততটা সীমিত রাখা উচিত এ প্রযুক্তির ব্যবহার।
0 comments: