Friday, September 30, 2016

ভারত-পাকিস্তানের বাক যুদ্ধ শেষ পর্যন্ত সাময়িক যুদ্ধেই রুপ নিলো!.

ভারত-পাকিস্তানের বাক যুদ্ধ শেষ পর্যন্ত সাময়িক যুদ্ধেই রুপ নিলো!.

বিশ্ব তাকিয়ে ভারত পাকিস্তানের দিকে। দু,দেশের বাক যুদ্ধ শেষ পর্যন্ত সাময়িক যুদ্ধেই রুপ নিলো!ভারতের দাবি বৃহস্পতিবার রাতে পাকিস্তান নিয়ন্ত্রিত কাশ্মীরে প্রবেশ করে সুনির্দিষ্ট লক্ষ্যবস্তু হামলা চালিয়ে ৩০ থেকে ৪০ জন পাকিস্তানি সন্ত্রাসীকে হত্যা করেছে তাদের সেনাবাহিনী। অন্যদিকে পাকিস্তান এ দাবি প্রত্যাখান করে বলেছে তাদের সেনাবাহিনী ৮ ভারতীয় সেনাকে হত্যাসহ একজনকে আটক করেছে।
পাকিস্তানের ডন পত্রিকার এক খবরে বলা হয়েছে বৃহস্পতিবার রাতে ভারতের ‘আক্রমণ রুখতে’ গিয়ে দুজন পাকিস্তানি সেনা নিহত হয়েছে। তবে পাকিস্তান তাদের ভূখণ্ডে ভারতীয় সেনাবাহিনীকে প্রবেশ করতে দেয়নি।
ডন পত্রিকার খবরে আরো বলা হয়, নিয়ন্ত্রণরেখায় ওই হামলা ঘটনার সময় কমপক্ষে আট জন ভারতীয় সেনা নিহত হয়েছে। পাকিস্তানি বাহিনীর গুলির ভয়ে তাঁদের মৃতদেহও উদ্ধারের কোনো উদ্যোগ নেয়নি ভারতীয় বাহিনী। মৃতদেহগুলো এখনো ঘটনাস্থলে পড়ে আছে। এ ছাড়া এক ভারতীয় সেনাকেও আটক করা হয়েছে বলে দাবি করেছে পাকিস্তান।
পাকিস্তানের এ দাবি প্রত্যাখান করে ভারতীয় সেনাবাহিনীর বরাত দিয়ে পিটিআইয়ের খবরে বলা হয়েছে, পাকিস্তানি গণমাধ্যমের একটি অংশ ভারতীয় সেনা নিহত ও আটকের যে খবর দিচ্ছে, তা পুরোপুরি মিথ্যা ও ভিত্তিহীন। বরং পাকিস্তান নিয়ন্ত্রিত কাশ্মিরে অভিযান চালিয়ে ৩০ থেকে ৪০ জন পাকিস্তানী সন্ত্রাসীকে হত্যা করেছে ভারতীয় সেনাবাহিনী। তবে ভারতীয় নিরাপত্তা বাহিনীর বরাত দিয়ে রয়টার্স বলছে, ‘৩৭ রাষ্ট্রীয় রাইফেলসের এক সদস্য অস্ত্রসহ পাকিস্তানি সেনাবাহিনীর হাতে আটকের খবর নিশ্চিত।’
এদিকে ভারতীয় হামলার জবাব কিভাবে দিবে পাকিস্তান!এই ইস্যুতে সবার দৃষ্টি পাকিস্তান সেনাবাহিনীর দিকে।তবে পাকিস্তানের প্রতিরক্ষা বিশ্লেষক আয়েশা সিদ্দিকা বিবিসি বাংলাকে দেওয়া এক স্বাক্ষাতকারে জানান, “এখনো কোন কিছুই নিশ্চিত নয়। পাকিস্তানি সেনাবাহিনী দাবি করছে নিয়ন্ত্রণ রেখা বরাবর গোলাগুলি হয়েছিল। ভারতীয় সেনাবাহিনীর ডাইরেক্টর অব মিলিটারি অপারেশন্স কিছু দাবি করেছেন। কিন্তু সেখানকার সাংবাদিকরাসহ কেউই এ হামলার কিছু নিশ্চিত করতে পারেন নি”।
“সুতরাং আমরা শুধু দুই পক্ষের পাল্টাপাল্টি বক্তব্যই জানতে পারছি। কিন্তু যেটা আমরা সুনির্দিষ্টভাবে বলতে পারি, তা হলো, উরিতে আক্রমণের একটা সমাপ্তি টানা ভারতের জন্য দরকার ছিল। এখন আমাদের দেখতে হবে এটাই সেই সমাপ্তি কিনা। এখন আমরা ভারত-পাকিস্তান সম্পর্কের এক নতুন অধ্যায়ের জন্য অপেক্ষা করবো কিনা”।
আয়েশা সিদ্দিকা বলেন, ভারতের এই সার্জিক্যাল হামলার দাবি আসলে সেদেশের জনগণকে এবং মিডিয়াকে দেখাতে চাইছে যে উরি হামলার একটা “শক্ত জবাব” তারা দিয়েছে? “কারণ দুই তরফেই বাকযুদ্ধটা এমন তীব্র পর্যায়ে পৌঁছেছে যে, শুধু আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের কাছে নয়, নিজ নিজ দেশের জনগণকে বুঝ দেয়ার জন্য হলেও তাদের লোক দেখানো কিছু একটা করে দেখাতে হবে।”
তিনি বলেন, ভারতের দাবি সেনাবাহিনীর সাথে গোলা-গুলিতে দুইজন পাকিস্তানি সৈন্য নিহত হয়েছে। এই ঘটনায় পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী নওয়াজ শরিফ শুক্রবার মন্ত্রিসভার জরুরী বৈঠক ডেকেছেন। আমি বিশ্বাস করি পাকিস্তান এই ঘটনায় কোন পাল্টা আক্রমন চালাবে না। কারণ হামলার প্রতিক্রিয়ায় পাকিস্তান বলছে এটা আসলে কাশ্মীরের নিয়ন্ত্রণ রেখা বরাবর গোলাগুলি, কোন সার্জিক্যাল স্ট্রাইক নয়। এ থেকে আমরা যেটা বুঝি, তা হলো, সেরকম গুরুতর কিছু ঘটেনি, যেটার জন্য পাকিস্তানকে পাল্টা সামরিক হামলা চালাতে হবে।
উরি হামলায় ১৮ জন ভারতীয় সেনা নিহত হওয়ার পর ভারত গত দৃই সপ্তাহ ধরে কূটনৈতিকভাবে পাকিস্তানকে কোনঠাসা করার চেষ্টা করছে। ইতোমধ্যে তারা ইসলামাবাদে সার্ক সম্মেলন বর্জনের ঘোষণা দিয়েছে। তাদের সঙ্গে যোগ দিয়েছে বাংলাদেশ, আফগানিস্তান এবং ভুটান।
এ বিষয়ে আয়েশা সিদ্দিকা বলেন, এর পাল্টা জবাবে পাকিস্তান এখন চীন এবং রাশিয়ার সঙ্গে ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক গড়ে তুলতে চাইছে। ভারত পাকিস্তানের এই দ্বন্দ্ব এখন আর দক্ষিণ এশিয়ায় সীমাবদ্ধ থাকবে না।আরও বৃহত্তর আন্তর্জাতিক পরিসরেও এ নিয়ে একটা কূটনৈতিক মেরুকরণ দেখা দিবে।
ভারতের সেনাবাহিনীর ডিরেক্টর জেনারেল অব মিলিটারি অপারেশন (ডিজিএমও) লেফটেন্যান্ট জেনারেল রণবীর সিং বৃহস্পতিবার বলেন, বুধবার মধ্যরাতে শুরু হওয়া এ হামলা শেষ হয় বৃহস্পতিবার ভোর সাড়ে চারটায়। তিনি বলেন, পাকিস্তানের ডিজিএমওকে এ হামলার বিষয়টি জানিয়েছিলেন।
তবে পাকিস্তানের সেনাবাহিনীর মুখপাত্র ভারতের এ দাবিকে ‘একেবারে ভিত্তিহীন ও মিথ্যা বলে আখ্যায়িত করেন। সেনাবাহিনীর মুখপাত্র লেফটেন্যান্ট জেনারেল আসিম বাজওয়া বলেন, দুই ডিজিএমওর মধ্যে দুই দেশের সীমান্তে গুলিবিনিময়ের বিষয়ে কথা হয়েছে। বিদ্যমান আইনের পরিপ্রেক্ষিতেই এ ধরনের যোগাযোগ হয়েছে। আসিম বাজওয়া পাকিস্তানের টেলিভিশন চ্যানেল জিয়ো টিভিকে বলেন, ‘ভারতের দাবি আমরা প্রত্যাখ্যান করি। আমাদের ভূখণ্ডে কোনো হামলার ঘটনা ঘটেনি।

Thursday, September 29, 2016

জুমার দিনে ছোট্ট এই দোয়াটি পাঠ করলেই মাফ হতে পারে ৮০ বছরের গুনাহ!

জুমার দিনে ছোট্ট এই দোয়াটি পাঠ করলেই মাফ হতে পারে ৮০ বছরের গুনাহ!

মহান আল্লাহ রাব্বলি আলামিন বিশেষ কিছু সওয়াব নিহিত করেছেন জুমার দিনের আমলে। সপ্তাহের অন্যান্যদিনের তুলনায় বিশেষ কিছু সওয়াব পাওয়ার আশায় ধর্মপ্রাণ মুসল্লিরা জুমার নামাজ আদায়ে বেশি মনোযোগী হয়ে থাকে।এসব বিশেষ আমলের মাঝে রয়েছে আল্লাহর পক্ষ থেকে গুনাহ মাফও বিভিন্ন নফল ইবাদতের সুযোগ।
তবে গুনাহ মাফসহ সকল নফল ইবাদত কবুল করার মালিক একমাত্র আল্লাহ তায়ালা। তাই তার সৃষ্ট বান্দা হিসেবে একচিত্তে আমাদেরকে এক আল্লাহরই ইবাদতে মশগুল হতে হয়। জুমার দিনের একটি গুরুত্বপূর্ণ আমল সম্পর্কে হযরত আবু হুরাইরা (রাঃ) হতে বর্ণিত, রাসূল পাক (সাঃ) ইরশাদ করেনঃ যে ব্যক্তি জুমার দিন আসর নামাজের পর না উঠে ওই স্থানে বসা অবস্থায় ৮০ বার নিম্নে উল্লেখিত দরুদ শরিফ পাঠ করবে, তার ৮০ বছরের গুনাহ মাফ হবে এবং ৮০ বছরের নফল ইবাদতের সওয়াব তার আমল নামায় লেখা হবে। দোয়াটি হলোঃ আল্লাহুম্মা সাল্লি আলা মুহাম্মাদিনিন নাবিয়্যিল উম্মিয়্যি ওয়া আলা আলিহী ওয়াসাল্লিম তাসলীমা।
জুমার দিনের আরো কিছু আমলের মধ্যে রয়েছেসূরা কাহাফ তিলাওয়াত করা : জুমার দিনে সূরা কাহাফ তিলাওয়াত করলে কিয়ামতের দিন আকাশতুল্য একটি নূর প্রকাশ পাবে। বেশি বেশি দরুদ শরিফ পাঠ করা এবং বেশি বেশি জিকির করা মুস্তাহাব।জুমার রাত (বৃহস্পতিবার দিবাগত রাত) ও জুমার দিনে নবী করিম (সাঃ) এর প্রতি বেশি বেশি দরুদ পাঠের কথা বলা হয়েছে। এমনিতেই যে কোনো সময়ে একবার দরুদ শরিফ পাঠ করলে আল্লাহ তায়ালা পাঠকারীকে দশটা রহমত দান করেন এবং ফেরেশতারা তার জন্য দশবার রহমতের দোয়া কর।
জুমার নামাজের পূর্বে দুই খুতবার মাঝখানে হাত না উঠিয়ে মনে মনে দোয়া করা।সূর্য ডোবার কিছুক্ষণ আগ থেকে সূর্যাস্ত পর্যন্ত গুরুত্বের সাথে জিকির, তাসবীহ ও দোয়ায় লিপ্ত থাকা।

বিয়ের আগে অবশ্যই এইসব পরীক্ষা করে নেয়া উচিত!

বিয়ের আগে অবশ্যই এইসব পরীক্ষা করে নেয়া উচিত!


নিউজ ডেস্ক: বিয়ের আগে ছেলে-মেয়ে উভয়েরই কিছু শারীরিক এবং মানসিক পরীক্ষা করে নেয়া উচিত। চলুন পাঠক জেনে নিই প্রয়োজনীয় পরীক্ষাগুলো সম্পর্কে।

সাধারণ স্বাস্থ্য পরীক্ষা:
বয়স বেশি না কম, শারীরিক উচ্চতা, ওজন, রক্তচাপ, হেপাটাইটিসসহ সব টিকা দেওয়া আছে কি না, বিড়ি-সিগারেট, মদ-গাঁজা বা অন্য কোনো নেশা করে কি না, মানসিক অবস্থা ঠিক আছে কি না জেনে নিতে হবে।

বিয়ের ক্ষেত্রে বয়স খুবই গুরুত্বপূর্ণ। ছেলেদের ক্ষেত্রে বেশি বয়সে বিয়ে হলে ইনফার্টিলিটি বা বন্ধ্যত্ব হতে পারে। বিদেশে পরিচালিত কিছু গবেষণায় দেখা গেছে, বেশি বয়সী বাবাদের সন্তানদের বেশ কিছু সমস্যা হতে পারে।

বংশগত রোগ:

সাধারণত যে ধরনের বংশগত রোগ বেশি দেখা যায় সেগুলো হলো থ্যালাসেমিয়া, মাসকুলার ডিসট্রফি (মাংসপেশিতে একধরনের দুর্বলতা), নার্ভের বিশেষ কয়েকটি অসুখ, এপিলেপ্টিক ডিজঅর্ডার (মৃগী রোগ), মানসিক অসুস্থতা।

যেমন- সিজোফ্রেনিয়া, ডিপ্রেশন, সিস্টিক ফাইব্রোসিস, বিশেষ কয়েক ধরনের ক্যান্সার, যেমন ব্রেস্ট ক্যান্সার, ফুসফুসের ক্যান্সার, কোলন

ক্যান্সার, কার্ডিওভাসকুলার ডিজিজ (উচ্চ রক্তচাপ ও স্ট্রোক), ডায়াবেটিস, অস্টিওপোরোসিস, আর্থ্রাইটিস, ওবেসিটি, অ্যাজমা, গ্লুকোমা ইত্যাদি।

সন্তানদের মধ্যে সংক্রমিত হয় এমন কিছু বংশগত রোগ রয়েছে, যা শারীরিকভাবে প্রকাশিত না-ও হতে পারে। মূলত শারীরিকভাবে প্রকাশিত হয় না এমন রোগের জন্য পরীক্ষা করা প্রয়োজন। বিশেষ করে বিয়ে আত্মীয়দের মধ্যে হলে বা একই গোত্রভুক্ত হলে বিয়ের আগেই এ ধরনের পরীক্ষা করা জরুরি।

বংশগত রোগের ক্ষেত্রে যেমন মা-বাবা দুজনের জিন থেকে অসুখ দেখা দেয়, আবার অনেক সময় মা-বাবা কোনো একজনের জিন থেকেও অসুখ হতে পারে। ছেলেমেয়ে উভয়ের ক্ষেত্রেই বংশগত বা হেরিডিটারি ডিজিজের সমস্যা হতে পারে।

তবে কিছু কিছু ক্ষেত্রে যেমন হিমোফেলিয়ার (রক্ত জমাট বাঁধার সমস্যা) সমস্যা, কালার ব্লাইন্ডনেসের মতো সমস্যা অনেক সময় মায়ের থেকে ছেলের আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকি বেশি থাকে। এ ক্ষেত্রে সাধারণত মেয়েসন্তানরা আক্রান্ত হয় না। এমন অনেক ক্ষেত্রে জেনেটিক রোগ মহিলাদের মাধ্যমে পরিবাহিত হয় যেগুলো তারা বহন করে, কিন্তু রোগটি তার ক্ষেত্রে প্রকাশ পায় না। এটা ছেলেসন্তানদের মধ্যে সংক্রমিত হলে ক্ষতিকর হতে পারে। শরীর থেকে রক্ত বা টিস্যু নিয়ে ডিএনএ পরীক্ষার মাধ্যমে এ রোগগুলো নির্ণয় করা হয়।

বন্ধ্যাত্ব:

যৌন অক্ষমতা বা ধ্বজভঙ্গ, অ্যাজোসপারমিয়া এবং সন্তান ধারণে অক্ষমতার মতো সমস্যা থাকলে দম্পতির ভবিষ্যৎ পরিণতি ভালো হয় না। হরমোন ও সিমেন (শুক্র-ধারক বীর্য) অ্যানালাইসিসের মাধ্যমে এর একটি সমাধান পাওয়া সম্ভব। আশার কথা, ৯৮ শতাংশ তরুণেরই কোনো শারীরিক সমস্যা পাওয়া যায় না।

মাত্র ২ শতাংশ তরুণের অ্যাজোসপারমিয়া বা সন্তান ধারণের অক্ষমতা ধরা পড়ে। বিয়ের মাধ্যমে মানুষ তার সন্তান কামনা করে এবং বংশগতি রক্ষা করে। বন্ধ্যত্ব হতে পারে পুরুষ-নারী উভয়ের। তেমনি বন্ধ্যত্ব হতে পারে পারিবারিক জীবনে চরম অশান্তির বড় কারণও। তাই আপাতদৃষ্টিতে এ-সংক্রান্ত পরীক্ষা নিষ্প্রয়োজন মনে হলেও চিকিৎসা দৃষ্টিকোণ থেকে গুরুত্বপূর্ণ।

যৌন রোগ:

বিয়ে বা শারীরিক সম্পর্কের মাধ্যমে এমন কিছু রোগ ছড়ায়, যা সঙ্গীকে ক্ষতিগ্রস্ত করতে পারে। ইদানীং সিফিলিস, গনোরিয়া, জেনিটাল হারপিস, স্যানক্রয়েডসহ নানা যৌন রোগে আক্রান্তের সংখ্যা বাড়ছে। এসব রোগে আক্রান্ত হলে চিকিৎসা করা যায়।

তাই বিয়ের আগে সম্ভব হলে ভিডিআরএল, প্যাপস্মেয়ার ইত্যাদি পরীক্ষা করে (রোগ থাকলে) তার চিকিৎসা করে নিলে নিজের পরিবারটিই রোগমুক্ত থাকবে। তাই নিজ উদ্যোগে এ-জাতীয় পরীক্ষা করা দরকার। এ ছাড়া এইডসের মতো রোগের ঝুঁকি তো আছেই। এখন আর চোখ বন্ধ করে বলে দেওয়ার সময় নেই যে এ-জাতীয় রোগ থেকে একজন মানুষ মুক্ত। তা ছাড়া বিজ্ঞানের এই যুগে সেটা ভাবাও বোকামি। তাই পরীক্ষা করে নিন।

রক্তপরীক্ষা:

বিয়ের জন্য খুব গুরুত্বপূর্ণ হলো রক্তের রোগ নির্ণয়, রক্তের গ্রুপ নির্ণয়। রক্তের গ্রুপের ভিন্নতার কারণে পারিবারিক জীবনে কিছু জটিলতা হতে পারে। যাঁদের রক্তে আরএইচ ফ্যাক্টর নেই তাদের রক্তের গ্রুপ ‘নেগেটিভ’ বলা হয়, যেমন এ নেগেটিভ, বি নেগেটিভ ইত্যাদি।

নেগেটিভ গ্রুপধারী কোনো নারীর সঙ্গে পজিটিভ গ্রুপধারী পুরুষের বিয়ে হলে তাদের সন্তান জন্মদানের সময় জটিলতা হতে পারে। এমন ক্ষেত্রে গর্ভপাত হয়ে যেতে পারে। শিশুর মৃত্যু হতে পারে। এর পাশাপাশি থ্যালাসেমিয়া, হিমোফিলিয়া, রক্তের কোনো অসুখ আছে কি না পরীক্ষা করে জেনে নিতে হবে।

পরীক্ষায় খারাপ কিছু পাওয়া গেলে:

এক্ষেত্রে নেগেটিভ চিন্তা বাদ দিয়ে আমাদের ভালো দিকটিকেই বেছে নিতে হবে। কারণ বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই চিকিৎসা করে ভালো হওয়া সম্ভব। তবে এইডস বা এমন কোনো প্রাণঘাতী রোগে আক্রান্ত হলে তা গোপন না রেখে চিকিৎসকের তত্ত্বাবধানে থাকুন। যার সঙ্গে বিয়ে ঠিক হয়েছে বা যাকে জীবনসঙ্গী ঠিক করছেন তাকে বিষয়টি জানান। এই বিষয়গুলো কখনই

বজ্রপাতের সময় কি করতে বলেছেন মহানবী (স:)? জেনে নিন

বজ্রপাতের সময় কি করতে বলেছেন মহানবী (স:)? জেনে নিন

ইদানিং বজ্রপাত ও ভূমিকম্প বেড়ে গেছে। এর মাধ্যমে আল্লাহ তাআলা মানুষকে সতর্ক করে থাকেন।

পবিত্র কোরআনে বলা হয়েছে জীন ও মানুষ ছাড়া সৃষ্টির সবকিছু সর্বদা আল্লাহর প্রশংসা করতে থাকে। সুরা রাদের ১৩ নম্বর আয়াতে বজ্রপাত সম্পর্কে বলা হয়েছে।

এখানে বলা হয়েছে, ফেরেশতা ও আসমানে থাকা বজ্র সর্বদা আল্লাহর প্রশংসায় মত্ত থাকেন।

অত:পর আল্লাহ যাকে ইচ্ছা তাকে বজ্র দ্বারা আঘাত করেন।

বজ্রপাতের সময় মহানবী (স:) একটি আয়াত পাঠ করতে বলেছেন।

সাহাবী হজরত আবদুল্লাহ ইবনে জুবাইর রাদিয়াল্লাহু আনহু হতে বর্ণিত, নিশ্চয় রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম যখন মেঘের গর্জন শুনতেন তখন কথাবার্তা ছেড়ে দিতেন এবং এ আয়াত পাঠ করতেন-

উচ্চারণ : সুবহানাল্লাজি ইউসাব্বিহুর রা`দু বিহামদিহি ওয়াল মালা-ইকাতু মিন খি-ফাতিহি।

অর্থ : আমি সেই সত্তার পবিত্রতা ঘোষণা করছি, যার পবিত্র ঘোষণা করছে মেঘের গর্জন তাঁর প্রশংসার সাথে। আর ফেরেশতাকুল প্রশংসা করে ভয়ের সাথে। (মুয়াত্তা মালেক, মিশকাত)

আল্লাহ তায়ালা আমাদের সবাইকে বজ্রপাতের সময় এ আয়াত পাঠের তাওফিক দান করুন। আমিন।

বলিউডে পাকিস্তানি শিল্পীদের ওপর নিষেধাজ্ঞা জারি

বলিউডে পাকিস্তানি শিল্পীদের ওপর নিষেধাজ্ঞা জারি

বিনোদন ডেস্ক : যুদ্ধ যুদ্ধ আবহের ছায়া এবার সিনেমা জগতেও। পাকিস্তানি কলাকুশলীরা আর ভারতীয় সিনেমায় অভিনয় করতে পারবেন না। এমনই সিদ্ধান্তের কথা জানাল আইএফআইবি (ইন্ডিয়ান ফিল্ম ইন্ডাস্ট্রি বডি)।

এতদিন বিনোদনের জগতকে ভারত-পাকিস্তান সম্পর্কের খারাপ ছায়া থেকে দূরে সরিয়ে রাখা হয়েছিল। বলিউডে চুটিয়ে অভিনয় করছিলেন ফাওয়াদ খান, মাহিরা খান, আলি জাফর, হুমাইয়মা মালিক সহ অনেক পাকিস্তানি তারকা। কিন্তু কাশ্মিরের

উরি হামলার পর ব্যাপারটা বদলাতে শুরু করে।

সাঈফ আলি খান থেকে করণ জোহর, বরুণ ধাওয়ানরা পাকিস্তানী অভিনেতাদের ভারতে অভিনয়ের পক্ষে সওয়াল করেছিলেন। কিন্তু উরির প্রত্যাঘাতে সীমান্ত টপকে ভারতের সার্জিকাল অ্যাটাক ও তাতে পাকিস্তানের তীব্র প্রতিক্রিয়ায় উদ্ভূত পরিস্থিতির জেরে অভূতপূর্ব সিদ্ধান্ত নেওয়া হল। পাকিস্তানী অভিনেতা-অভিনেত্রীরা ভারতীয় সিনেমায় অভিনয় করতে পারবে না।

যতদিন পর্যন্ত না পরিস্থিতি স্বাভাবিক হচ্ছে ততদিন এই নিষেধাজ্ঞা বহাল থাকবে বলে আইএফআইবি জানিয়েছে। পাকিস্তানের অভিনেতা ফাওয়াদ খান ইতিমধ্যেই ভারত ছেড়েছেন। উরি হামলার পরে পাকিস্তানী অভিনেতা-অভিনেত্রীদের ভারত ছেড়ে চলে যাওয়ার হুমকি দিয়েছিল মহারাষ্ট্র নবনির্মাণ সেনা (এমএনএস)। কিন্তু তখনও বোঝা যায়নি সীমান্তের যুদ্ধ বলিউডকেও এভাবে বন্ধু হারা করে দেবে। জি-নিউজ

৩০ সেপ্টেম্বর ২০১৬/এমটিনিউজ২৪/এসএস/এসবি

জিপি সিমে ৯ টাকাই ১ জিবি অফারটি সবাই পাবেন তাই কেউ মিস করবেন না

জিপি সিমে ৯ টাকাই ১ জিবি অফারটি সবাই পাবেন তাই কেউ মিস করবেন না

আসসালামু আলাইকুম
আপনারা সকলে কেমন আছেন? আশা
করি, আল্লাহর রহমতে সবাই ভালই
আছেন ।আমিও আপনাদের দোয়ায়
ভালো আছি। আর কথা না বাড়িয়ে
কাজের কথায় আসি।
এখন একটি নতুন গ্রামীণফোন সিম
কিনলেই পাচ্ছেন মোট 6 GB data
(৯টাকাই ১ জিবি করে)। গত ২৪ তারিখ
থেকে গ্রামীণফোন একটি নতুন
ক্যাম্পেন চালু করেছে। এই ক্যাম্পেন
এ আপনি একটি
নতুন গ্রামীণফোন সিম কিনলেই
পাচ্ছেন মোট 6 GB data (৯টাকাই ১
জিবি করে)। এই নতুন সংযোগে মূল্য
১৭৫ টাকা। এবং সিম চালু করার পর
প্রথমবার ৩৪ টাকা রিচার্জ করলে
আপনি পাবেন ১ জিবি ডাটা সাথে ৩৪
মিনিট। এছাড়াও আরও কয়েকটি দারুন
অফার। আর সিম চালু করার পর
প্রথমবার ৩৪ টাকা রিচার্জ করলে
আপনি পাবেন আরো ১ জিবি ডাটা
সাথে ৫৪
মিনিট। এছাড়া আরও কয়েকটি
চমৎকার অফার।
৯টাকাই ১ জিবি অফার
নতুন গ্রামীণফোন সিমে আপনি
পাচ্ছেন ৯টাকাই ১ জিবি কেনার
সুবর্ণ সুযোগ। এই ৯টাকাই ১ জিবি
কেনার জন্য
আপনাকে *121*19# ডায়াল করতে হবে।
আপনি এভাবে ১ টি সিমে সর্বোচ্চ ৪
বার অর্থাৎ ৪ জিবি নিতে পারবেন।
তাহলে এখন আপনার মোট ডাটা হল ৬
জিবি।

Wednesday, September 28, 2016

গুগলের ১৮ বছর, জেনে নিন ১৮টি দারুণ তথ্য

গুগলের ১৮ বছর, জেনে নিন ১৮টি দারুণ তথ্য

বিশ্বের সর্ববৃহৎ প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠানের বেশ বয়স হয়েছে। গুগল তাদের ১৮তম জন্মবার্ষিকী পালন করছে। এর জন্য একটি ডুডল দেওয়া হয়েছে তাদের হোপমেজে। এখানে গুগলের ১৮ বছরে জেনে নিন ১৮টি দারুণ তথ্য।

১. কেউ জানেন না গুগলের জন্মদিন কবে। গুগলের জন্ম ঠিক কোন দিনটিতে হয়েছিল তা আসলে বলা যায় না। এই প্রতিষ্ঠানের ৬টি জন্মদিন রয়েছে। তবে প্রতিষ্ঠানটি ২৭ সেপ্টেম্বর এটি পালনের সিদ্ধান্ত নিয়েছে।

২. হতে পারে এর বয়স ১৮ নয়, ১৯ বছর হয়েছে। কারণ এর একটি জন্মদিন পালন হয় ১৯৯৫ সালে।

৩. গুগল ক্যাম্পাসে একটি বিশাল টি-রেক্স ডাইনোসর রাখা হয়েছে। এটি কর্মীদের বলছে, এ প্রতিষ্ঠানকে দুর্গন্ধময় করে তোলা যাবে না।

৪. গুগল ক্রোম ব্রাউজারে টি-রেক্সের একটি গেমও দেওয়া হয়েছে। ক্রোম যখন ইন্টারনেট সংযোগ পায় না তখন তা একটি সাবধাণ সংকেত দেখায় ডাইনোসরের ছবির মাধ্যমে। তখন স্পেসবার চাপ দিলে একটি গেম শুরু হবে টি-রেক্সকে নিয়ে।

৫. গুগলের পণ্য লুকিয়ে রয়েছে অনেকক ইস্টার এগ। সার্চের মাধ্যমে এদের অধিকাংশের সন্ধান মিলবে।

৬. সার্চের কাজ নিয়ে গুগল খুব বেশি সন্তুষ্ট ছিল না। 'জাস্ট গুগল ইট' বাক্যাংশ নিয়েও তারা দুশ্চিন্তায় ছিল। এতে গুগলের অন্যান্য পণ্য গুরুত্ব হারাতে পারে।

৭. গুগল এত বেশি প্রতিষ্ঠান কিনে নিয়েছে যা আপনি চিন্তাও করতে পারবেন না। প্রতি সপ্তাহেই একটি করে কম্পানি কেনা গুগলে অভ্যাসে পরিণত হয়। এগুলো ছোট কম্পানি। কিন্তু এদের বিশালে পরিণত করা যায়।

৮. গুগলের 'আই অ্যাম ফিলিং লাকি' বোতামটির দাম মিলিয়ন মিলিয়ন ডলার পর্যন্ত উঠে গেছে।

৯. গুগলের প্রথম স্টোরেজ বানানো হয় লেগো দিয়ে। আর এখন বিশ্বের সবচেয়ে বড় ডেটা স্টোরেজ কম্পানিতে পরিণত হয়েছে গুগল। এখানে কোটি কোটি মানুষের ছবি, ভিডিও এবং অন্যান্য তথ্য রয়েছে।

১০. গুগলে কর্মরত অবস্থায় কর্মীরা মারা গেলে গুগল তারের স্ত্রী বা স্বামীকে যথেষ্ট অর্থ প্রদান করে। কেউ মারা গেলে তার পরিবার পরবর্তী এক যুগ পর্যন্ত বেতনের অর্ধেক করে পাবে।

১১. একটি গুগল সার্চে যে পরিমাণ কম্পিউটিং শক্তি খরচ হয় তা অ্যাপোলো ১১-তে করে চাঁদে পাঠাতে খরচ হয়।

১২. একবার গুগল ৫ মিনিটের জন্য ডাউন হয়ে যায়। ২০১৩ সালের ১৯ আগস্টের ওই ঘটনায় ৪০ শতাংশ ওয়েব ট্রাফিক সেই সঙ্গে নিয়ে যায়।

১৩. গুগলের হেডকোর্টার অনেক বড়। এর মাঠে অনেক ঘাস। এই ঘাস সাফাইয়ে অনেক মানুষ দরকার। তাই নিয়ন্ত্রণ করতে গুগল ছাগল ভাড়া করে আনে।

১৪. গুগলের অনেকগুলো কুকুরও রয়েছে। কর্মীরাও তাদের পোষা কুকুর নিয়ে আসতে পারেন।

১৫. প্রথম যে কুকুরকে আনা হয় তাককে 'টপ ডগ' বলে ডাকা হয়। ওই কুকুরটির নাম ইয়োশকা যে প্রথম তার মালিকের সঙ্গে এসেছিল। ১৯৯৯ সালে একে আনে গুগল অপারেশন্সের এক ভাইস প্রেসিডেন্ট উরস হোল্জলে।

১৬. গুগলের লোগোটি কিন্তু মাঝখানে ছিল না ২০০১ সাল পর্যন্ত। তখন গুগলের হোমপেজটি ছিল একেবারে সাধারণ। লোগোটি কিছুটা বামের দিকে রাখা হয়েছিল। ২০০১ সালের পর গুগল একে মাঝখানে এনে দেয়।

১৭. তখন থেকেই গুগল আনছে নানা পরিবর্তন। লোগোতে এনেছে ছোট ছোট পরিবর্তন। বড় পরিবর্তন এনেছে শব্দ লেখার নিয়মে। নতুন ফন্টও আনা হয়।

১৮. এসব পরিবর্তনের পুরোটাই বদলে গেছে নাম বদলের মাধ্যমে। সম্প্রতি গুগল তার নাম পরিবর্তন করে আলফাবেট রেখেছে। গুগল তার মালিকানা আসলে আলফাবেটের অধীনে চলে গেছে। সূত্র : ইনডিপেনডেন্ট

সালমান শাহকে নিয়েই ব্যস্ত সবাই

সালমান শাহকে নিয়েই ব্যস্ত সবাই

ঈদের ছুটি কাটিয়ে আবারও সরগরম এফডিসি। চিত্রপাড়ায় এখনও কোনো ছবির শুটিং শুরু না হলেও চলচ্চিত্র সংশ্লিষ্টরা আসছেন।

সবচেয়ে বেশি আনাগোনা দেখা যাচ্ছে চলচ্চিত্রে এক্সট্রা হিসেবে কাজ করা শিল্পীদের। যারা এফডিসির এখানে সেখানে জটলা পাকিয়ে আড্ডা দিচ্ছেন। কথার পিঠে কথা বলে একে অপরের ওপর হাসিতে ঢলে পড়ছেন। তাদের আড্ডার দৃশ্যটি দারুন লাগছিল।

এসব দৃশ্যের বাইরেও আজ এফডিসি জমজমাটের পেছনে আরও একটা কারণ রয়েছে।

আজ বাংলাদেশের অমর নায়ক সালমান শাহর জন্মদিন উপলক্ষে উৎসব পালন করবেন তার ভক্তরা।

এ নিয়ে বিশাল আয়োজন করা হয়েছে এফডিসির দুই নম্বর ফ্লোরে। চিত্রপাড়ার একঝাঁক তারকা শিল্পী অংশ নেবেন এ মহানায়ক স্মরণ উৎসবে।

সালমান শাহ স্মৃতি পরিষদের উদ্যোগেই পালিত হবে উৎসবটি। এটি জমকালো করতে ঈদের আগে থেকেই নেয়া হচ্ছে প্রস্তুতি। আর আজ চলছে এতে যারা পারফর্ম করবেন তাদের মহড়া।

মহড়ার দিকে যাওয়ার সময় দেখা হয় পরিচালক জাকির হোসেন রাজুর সঙ্গে। সম্প্রতি ঘোষণা দেয়া ‘ভালো থেকো’ ছবি সম্পর্কিত কোনো এক কাজে এফডিসিতে এসেছেন তিনি। কুশল জেনে তার সঙ্গে কথা শুরু হলে সেখানে হাজির হন পরিচালক বদিউল আলম খোকন।

তারা উভয় বলতে থাকেন, একজন নায়ক কতটা মানুষের ভেতর পর্যন্ত পৌঁছাতে পারলে দর্শকরা মৃত্যুর এত বছর পর তাকে নিয়ে এতবড় করে মাতামাতি করেন? এমন প্রশ্নের পর বদিউল আলম খোকন দীর্ঘশ্বাস ফেললেন। পাশে থাকা দুইজনেরও একই অবস্থা। কিছুটা নস্টালজিক হয়ে যান সবাই।

ক্যান্টিন পেরোনোর পর তারা চলে গেলে দেখা হয় সালমান শাহ অভিনীত ‘কেয়ামত থেকে কেয়ামত’ ছবির পরিচালক সোহানুর রহমান সোহানের সঙ্গে। কথার ফাঁকে তার কাছেই জানতে পারি বিটিভিতে শিশু শিল্পী হিসেবে সালমান শাহ অভিনয় শুরু করেন। কিশোর বয়সে সালমান শাহ একজন কণ্ঠশিল্পী ছিলেন বলেই জানান এ পরিচালক। কিন্তু কেয়ামত থেকে কেয়ামত ছবিতে অভিনয়ের পর সালমান শাহর ভাগ্যরেখা অন্যদিকে ঘুরে যায়।

কথাগুলো বলতে বলতে খেয়াল করলাম কৌশলে চোখের জল ঢাকার চেষ্টা করছেন সোহান। বিষয়টি বুঝেও না বোঝার ভান করে চা খাওয়ার প্রস্তাব করতেই তিনি বললেন, চলো। কিন্তু ক্যান্টিনভর্তি মানুষ থাকায় ভিড় ঠেলে ভেতরে আর যাওয়া হয়নি।

তাকে বিদায় দিয়ে দুই নম্বর ফ্লোরে যেতেই চোখে পড়ে ব্যানারে বিশালকায় সালমান শাহের স্টাইলিশ ছবি ঝুলানো।

বক্সে বাজছে এ নায়ক অভিনীত ‘স্বপ্নের নায়ক’ ছবির ‘নিশিদিন প্রতিদিন স্বপ্নে দেখি আমি/ নিশিদিন প্রতিদিন স্বপ্নে দেখি...স্বপ্নের নায়ক সেই তুমি। গানটির সঙ্গে নাচের মহড়া দিচ্ছেন শিল্পীরা।