আজ শেয়ার করবো কিভাবে জিপি সিম দিয়ে আনলিমিটেড ফ্রি নেট চালাবেন, এর স্পিড পাবেন 1mbps তাই আর দেরি করবো না।
আমি যেভাবে কাজ করবো ঠিক সেভাবেই কাজ করবেন, তা না হয় স্পিড পাবেন না।
প্রথমে playstore থেকে droid vpn সফটওয়্যার টি ডাউনলোড করে নিন।
আর কথা বাড়াবো না নিম্নের স্কিনশট গুলো ফলো করুন।
প্রথম সার্ভারটি সিলেক্ট করে দিন।তার পর Account-এ ক্লিক করে আপনার আগের অ্যাকাউন্ট থাকলে লগিন করুন, আর অ্যাকাউন্ট না থাকলে Sign Up Free- তে ক্লিক করে একটি অ্যাকাউন্ট খুলে নিন।
এখন সফটওয়্যারটির Settings এ চলে আসুন।
তারপর UDP Settingss-এ যান।
তারপর Remote UDP Setting এ গিয়ে 5000 করে দিন।
তারপর Choose Mode এ গিয়ে Mode1 দিন।
তারপর TCount-এ গিয়ে ওটা 500 করে দিন।
তারপর RCount-এ গিয়ে 114 করে দিন।
এখান কার কাজ শেষ।
এবার আবার মূল Settings-এ যান।
তারপর TCP and HTTP-তে যান।
তাররপর Local TCP Port-এ গিয়ে 1 দিন।
এরপর আবার মুল Settings-এ যান । তারপর ICMP settingss- এ যান।
তার পর Choose ICMP Settings এ গিয়ে Static Seq number করে দিন।
ব্যাস!!! Dorid Vpn-এর সেটিংস করা শেষ।
এখন আপনি আপনার মোবাইলের Setting-এ যান তারপর নিচ থেকে Developer Options-এ গিয়ে Don’t Keep Activity অন করে দিন ।
অনেকের মোবাইলের Developer Options এনাবল করা থাকেনা, যাদের মোবাইলের Developer options নাই তারা মোবাইলের Setting-এ গিয়ে নিচ থেকে About Phone- এ যান, তার পর Bulid Number-এ নাম্বারে সাত বার একসাথে টাচ করুন।
সব কাজ করা শেষ হলে Dorid Vpn – এ গিয়ে Start- এ ক্লিক করে কানেক্ট করে সব Apps ফ্রিতে ব্যবহার করুন।।
Friday, April 14, 2017
Thursday, April 13, 2017
পহেলা বৈশাখের স্পেশাল গানসমূহ ডাউনলোড করে নিন।
আর হ্যা অবশ্যই পোস্টটি বন্ধুদের মাঝে শেয়ার করবেন।
Monday, April 10, 2017
ক্যারিয়ার গড়ার দশ উপায় জেনে নিন
ছেলেবেলা থেকেই সবাই স্বপ্ন দেখে ভালো কর্মক্ষেত্র সৃষ্টি করার। স্বপ্নের চাকরি পেতে সবাই সংশ্লিষ্ট বিষয়ে পড়াশোনাও করে। স্বপ্নের চাকরিটা পেতে চেষ্টা চালিয়ে যায় সবাই। তবে ক'জন স্বপ্নকে সত্যি করতে পারে- এ প্রশ্নটা কিন্তু রয়েই গেছে। তবে স্বপ্নের চাকরি পেতে মানুষ সংশ্লিষ্ট বিষয়ে পড়াশোনা করে ঠিকই, তবে স্বপ্নকে ধরতে পারে না তাদের কিছু ব্যক্তিগত ও ভাবনাগত অভাবের ফলে। অভাবগুলো এতটাই তীব্র হয় যে, পুরোদমে বিকল করে দেয় ২০-২৫ বছর ধরে পুষে রাখা স্বপ্নের চাকরির আকাঙ্ক্ষা। অনাকাঙ্ক্ষিত এসব অভাবগুলোকে জয় করেই আমাদের স্বপ্নের লক্ষ্যে পেঁৗছাতে হবে। ভালো ক্যারিয়ার গড়তে অনেক বিষয়ই বিবেচ্য। এ লেখায় দশটি গুরুত্বপূর্ণ টিপস নিয়ে আলোচনা করা হলো।
১. ইতিবাচক মনোভাব : আমরা সবাই জানি নেতিবাচকের চেয়ে ইতিবাচক কর্মকা- ও মনোভাব সবার কাছেই গ্রহণযোগ্য। সফলভাবে ক্যারিয়ার গড়তেও ইতিবাচক মনোভাবের বিকল্প নেই। সত্যিকার অর্থে প্রত্যেকটি কাজেই ইতিবাচক মনোভাবের প্রাধান্য বেশি। আমি অথবা আপনি এটা ভালো করেই জানি 'উপদেশ দেয়া সহজ তবে পালন করাটাই কঠিন'। সেই সঙ্গে আমরা এটাও জানি ইতিবাচক অবস্থান একজন মানুষকে কোলাহল, উত্তেজনা উগ্রতা, দুশ্চিন্তা থেকে দূরে রাখে। আপনি যখন মনের দিক থেকে সৎ থাকবেন, তখন আপনা আপনি মন প্রফুল্ল থাকবে। নিজের সঙ্গে বোঝাপড়াটাও ভালো হবে। মনকে প্রফুল্ল রাখতে পারলে স্বপ্নের চাকরিটাই না শুধু যেকোন কাজেই সফলতা পেতে পারি আমরা।
২. নিজেকে জানুন : হরহামেশাই দেখা যায় ভালো বেতনের চাকরিকে সবাই প্রাধান্য দেয়। আবার বেশি বেতনের চাকরি করলে সমাজেও কদরটা একটু বেশি। তাই সবাই ঝুঁকে পড়ে বেশি বেতনের চাকরির দিকে। তবে ব্যাপারটা এমন না হয়ে যদি নিজের আকাঙ্ক্ষা ও ইচ্ছাকে প্রাধান্য দেয়া হতো, তাহলে ব্যাপারটা ঈর্ষণীয় হতো। তাই আগে জানতে হবে, কোন পেশার সঙ্গে নিজেকে মানিয়ে নিতে পারবেন। আসল কথা হচ্ছে অন্যের পেশাকে দেখে লাভ নেই। নিজেকে নিজে জিজ্ঞাসার মাধ্যমে নির্ধারণ করতে হবে কোন পেশাকে বেছে নেয়া যায়। মনের তৃপ্তিই সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। আর সেজন্য দরকার নিজেকে জানা। নিজের ওপর যতটা নির্ভরশীল হওয়া যাবে, সাফল্যের পথে সে সবচেয়ে এগিয়ে।
৩. চাহিদা ও দক্ষতা নির্ধারণ : প্রত্যেকেরই উচিত অবসর সময়টাতে নিজেতে তৈরি করা। এইচএসসি পাস একজন নিশ্চয়ই ব্যাংকের চিফ এঙ্িিকউটিভ হিসেবে চাকরি পাবে না। তাই নিজের দক্ষতার ওপর নির্ভর করেই চাহিদার চাকরিগুলোকে বেছে নিতে হবে। তারপর সর্বোচ্চ কাঙ্ক্ষিত চাকরিটা পেতে প্রয়োজনীয় কাজগুলো করতে হবে। আপনাকে নির্ধারণ করতে হবে কোন বিষয়টি আপনাকে বেশি টানে। ধরুন, আপনি কম্পিউটারে কাজ করতেই বেশি পছন্দ করেন। কম্পিউটারের সামনে বসলে আর উঠতেই ইচ্ছে করে না। আর কম্পিউটারও ভালো জানা আপনার। কম্পিউটার দক্ষতা ও আগ্রহ এই দুই মিলালে বলাই যায় আপনার উচিত তথ্যপ্রযুক্তি ক্ষেত্রে ক্যারিয়ার গড়া। সে চেষ্টাটাই করতে হবে আপনাকে।
৪. ব্যক্তিত্ব নিরূপণ : কর্মক্ষেত্রে সফল হতে হলে ব্যক্তিত্ব বা পার্সোনালিটি নিরূপণ করার দায়িত্বও আপনারই। পার্সোনালিটি নিরূপণ করার জন্য আপনি নৈর্ব্যক্তিক প্রশ্ন তৈরি করে নিতে পারেন। অথবা কারও তৈরি করা প্রশ্নগুলোর উত্তর দিয়ে নিজেকে যাচাই করে নিতে পারেন। মায়ারস ব্রিগস টাইপ ইন্ডিকেটর (এমবিটিআই) নামের পরীক্ষা দিয়ে বুদ্ধিমত্তা ও ব্যক্তিগত দৃঢ়তা নিরূপণ করতে পারেন।
৫. নমনীয়তা : উগ্রতা সর্বদাই খারাপ পরিস্থিতির সৃষ্টি করে। কোন কাজই জোরপূর্বক করে নেয়া যায় না। আর জোরপূর্বক করে নেয়া হলেও পরিবর্তিতে তার কুফল ভোগ করতেই হয়। তাই উগ্রতা নয়, নমনীয়তায় জীবন গড়াটাই যৌক্তিক।
৬. পরামর্শ গ্রহণ : অনেক সময়ই আমরা দ্বিধাদ্বন্দ্বে ভোগী। এটা নয় ওটা ভালো। আসলে যে কোনটা ভালো তাই খুঁজে বের করতে পারি না আমরা। তাই আমাদের উচিত পরিবার, বন্ধুবান্ধব, আত্মীয় কিংবা কোন বিশেষজ্ঞের সঙ্গে কথা বলে সঠিক ও উপযুক্ত চাকরিটা বেছে নেয়া। বিশেষ করে বিশেষজ্ঞরা চাকরির বাজার সম্পর্কে প্রচুর জানেন। শিক্ষাগত যোগ্যতা, প্রতিযোগিতামূলক কর্মক্ষেত্র, ক্রমোন্নতি ও বেতন সবদিক সম্পর্কেই একজন বিশেষজ্ঞ আপনাকে সঠিক চাকরিটি বেছে নিতে সহায়তা করতে পারবেন।
৭. সময় সচেতনতা : প্রত্যেকটা মানুষেরই উচিত সময়ের সঠিক ব্যবহার করা। সময়ের কাজ সময়ে করতে পারলে যেকোন ব্যক্তিই তার ক্যারিয়ারকে সফল স্থানে নিয়ে যেতে পারবে। অযথা সময় ক্ষেপণকারীর একজন ব্যক্তি প্রয়োজনীয় সময় এসে হাঁপিয়ে উঠে। ফলে সে তার কাজে ভুল করে। পরে করব বলে ফেলে রাখলে কোন কাজেরই সফল সমাধান দেয়া সম্ভব নয়। তাই সময় সচেতন হয়ে উঠুন।
৮. নেটওয়ার্ক তৈরি : সফল ক্যারিয়ার গড়তে আপনাকে অবশ্যই একটি নেটওয়ার্ক তৈরি করতে হবে। তবে নেটওয়ার্কটি অবশ্যই সৎ ও উদ্দেশ্যবহুল হওয়া চাই। নানাজনের সঙ্গে কথা বলে ও বন্ধুত্ব করাটাও সফল ক্যারিয়ার গড়তে সহায়তা করতে পারবে।
৯. ক্যারিয়ার জিজ্ঞাসা : আপনি যদি আপনার কর্মক্ষেত্রে স্বাচ্ছন্দ্যবোধ