ঠাণ্ডা জনিত সমস্যা থেকে বাঁচতে সাহায্য করবে।
প্রোটিনজাতীয় খাবার, অপরিশোধিত শস্যজাতীয় খাবার, পর্যাপ্ত ঘুম এবং নিয়মিত ব্যায়াম— শীত মৌসুমেও সুস্থ থাকতে সাহায্য করবে। তাছাড়া কিছু খাবার নিয়মিত গ্রহণে শীতে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধিতে সহায়তা করে।
স্বাস্থ্যবিষয়ক একটি ওয়েবসাইটে শীতে সুস্বাস্থ্যের জন্য উপকারী কিছু খাবারের নাম উল্লেখ করা হয়।গাজর: বেটা ক্যারোটিনে ভরপুর একটি সবজি। তাছাড়া আরও রয়েছে ভিটামিন এ যা এই মৌসুমে ঠাণ্ডা এবং কফ থেকে রক্ষার জন্য বিশেষ রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা গড়ে তুলতে সাহায্য করে।
গ্রিন টি ও ক্যামোমাইল টি: অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট এবং অ্যান্টিব্যাক্টেরিয়াল উপাদানে ভরপুর গ্রিন টি। দিনে তিন থেকে পাঁচ কাপ গ্রিন টি পান করলে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি পায়। অন্যদিকে ঠাণ্ডা-কাশি থেকে বাঁচতে সাহায্য করে ক্যামোমাইল চায়ের অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট উপাদান।
মাশরুম: রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধিতে সহায়ক। সাদা মাশরুম শরীরের জন্য বেশি উপকারী।
রসুন: ঠাণ্ডা এবং জ্বর থেকে মুক্তি পেতে সব থেকে সহজলভ্য এবং উপকারী উপাদান হল রসুন। শরীরে উপকারী এনজাইম তৈরি করে যকৃত থেকে দুষিত পদার্থ বের করে দিতে সাহায্য করে। কাঁচারসুন শরীরের জন্য সব থেকে বেশি উপকারী। তবে এর কড়া স্বাদ ও গন্ধ সহ্য না হলে রান্না করে খাওয়া যেতে পারে।
মধু: ঠাণ্ডা থেকে বাঁচতে বহুল পরিচিত এবং জনপ্রিয় একটি খাবার। কাশি, কফ এবং জ্বর সারিয়ে তুলতে সাহায্য করে। শরীরের ক্ষতিকর ব্যাক্টেরিয়া এবং ভাইরাস দূর করতে সাহায্য করে মধুর অ্যান্টিব্যাক্টেরিয়াল উপাদান। ঘুমানোর আগে প্রতি রাতে মধু খাওয়া যেতে পারে। কুসুম গরম পানি বা দুধের সঙ্গে মধু মিশিয়ে খাওয়া বেশ উপকারী।
0 comments: